লকডাউনে ফাঁকা রাজধানী 

সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউন চলছে সারাদেশে। সকাল থেকে নীরব রাজধানী ঢাকা। অফিসে যাওয়ার তাড়া নেই। নেই চিরায়ত কর্মব্যস্ততা। সড়কগুলো ফাঁকা। কোথাও নেই আগের মতো ব্যস্ততা। দুয়েকটা ব্যক্তিগত গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স, রিকশা ছাড়া তেমন পরিবহন নেই সড়কে।

লকডাউনে ফাঁকা রাজধানী 

সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউন চলছে সারাদেশে। সকাল থেকে নীরব রাজধানী ঢাকা। অফিসে যাওয়ার তাড়া নেই। নেই চিরায়ত কর্মব্যস্ততা। সড়কগুলো ফাঁকা। কোথাও নেই আগের মতো ব্যস্ততা। দুয়েকটা ব্যক্তিগত গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স, রিকশা ছাড়া তেমন পরিবহন নেই সড়কে।

ট্রাফিক পুলিশেরও নেই আগের মতো ব্যস্ততা। আজ তারা বসে থেকেও দায়িত্ব পালন করতে পারছেন। চাপ নেই গাড়ির, বিশৃঙ্খলাও নেই সড়কে।

বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) রাজধানীর মিরপুর, শেওড়াপাড়া, শামীম সরণি, তালতলা, আগারগাঁও, খেজুরবাগান, বিজয় সরণি, ফার্মগেট এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

ব্যস্ত রাজধানীর এ চিত্র অচেনা। বিজয় সরণিতে দেখা হয় মো. শামীম (৫০) নামের একজনের সঙ্গে। তিনি পরিবারকে নিতে এসেছেন শেওড়াপাড়া থেকে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে শুরু হয়েছে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। এই বিধিনিষেধ থাকবে আগামী ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত।

এ সময়ে জরুরি সেবা দেয়া দফতর-সংস্থা ছাড়া সরকারি-বেসররকারি অফিস, যন্ত্রচালিত যানবাহন, শপিংমল দোকানপাট বন্ধ থাকবে। খোলা থাকবে শিল্প-কারখানা। জনসমাবেশ হয় এমন কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে না এই সময়ে।

বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী।

কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে বুধবার (৩০ জুন) মন্ত্রিপরিষদি বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।